Wednesday, May 31, 2017
তারবিহীন চার্জিং প্যাড আনল কোরসেয়ার
তারবিহীন চার্জিং মাউসপ্যাড উন্মোচন করেছে কম্পিউটার সামগ্রী নির্মাতা মার্কিন প্রতিষ্ঠান কোরসেয়ার।
তারবিহীন চার্জিং প্যাড এবং তারবিহীন মাউস বেশ আগে থেকেই তৈরি করে আসছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। এই দুই প্রযুক্তি এবার একসঙ্গে নিয়ে এসেছে কোরসেয়ার, বলা হয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট সিনেট-এর প্রতিবেদনে।
তাইপে-তে অনুষ্ঠিত কম্পিউটেক্স-এ কনসেপ্ট জিউস নামের এই কনসেপ্ট মাউসপ্যাড উন্মোচন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
নতুন এই মাউসপ্যাডটিতে রয়েছে ইন্ডাক্টিভ চার্জিং স্টেশন। মাউসপ্যাডের ওপরে ডান দিকের অংশে গোলাকার একটি জায়গা রাখা হয়েছে। এক্ষেত্রে মাউস এই জায়গায় রাখা হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চার্জ হতে থাকবে।
চার্জিং এই ডকস্টেশনকে বলা হচ্ছে ‘কিউই’ প্রযুক্তিসম্বলিত। তার মানে শুধু মাউসই নয় কিউই প্রযুক্তি সমর্থন করে এমন সব ডিভাইসও চার্জ দেওয়া যাবে এটি দিয়ে।
দক্ষিণ কোরীয় ইলেক্ট্রনিক পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্যামসাংয়ের নতুন ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন গ্যালাক্সি এস৮-ও এই প্যাড দিয়ে চার্জ করা যাবে বলে উল্লেখ করা হয়।
শুধু আন্ড্রয়েড নয় আইফোনও চার্জ করা যাবে কনসেপ্ট জিউস দিয়ে। আইফোনের জন্য আলাদা একটি ডিভাইস উন্মোচন করেছে কোরসেয়ার। এই ডিভাইসটি আইফোনের লাইটনিং কানেক্টরে যুক্ত করে চার্জিং প্যাডের নির্দিষ্ট স্থানে রাখলে তা চার্জ হবে বলে জানানো হয়।
২০১৭ সালের দ্বিতীয়ার্ধে বা ২০১৮ সালের প্রথমার্ধে বাজারে আসার কথা রয়েছে কনসেপ্ট জিউস নামের এই মাউসপ্যাডটি। সেক্ষেত্রে মাউস এবং চার্জিংপ্যাড একসঙ্গে বিক্রি করা হবে কিনা তা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
Tuesday, May 30, 2017
ন্যানোপ্রযুক্তি (ন্যানোটেকনলজি বা সংক্ষেপে ন্যানোটেক) পদার্থকে আণবিক পর্যায়ে পরিবর্তন ও নিয়ন্ত্রণ করবার বিদ্যা। সাধারণত ন্যানোপ্রযুক্তি এমন সব কাঠামো নিয়ে কাজ করে যা অন্তত একটি মাত্রায় ১০০ ন্যানোমিটার থেকে ছোট। ন্যানোপ্রযুক্তি বহুমাত্রিক, এর সীমানা প্রচলিত সেমিকন্ডাকটর পদার্থবিদ্যা থেকে অত্যাধুনিক আণবিক স্বয়ং-সংশ্লেষণ প্রযুক্তি পর্যন্ত; আণবিক কাঠামোর নিয়ন্ত্রণ থেকে নতুন বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ন্যানোপদার্থের উদ্ভাবন পর্যন্ত বিস্ত্রৃত। রিচার্ড ফাইনম্যানকে ন্যানোপ্রযুক্তির জনক বলা হয়।
ন্যানোপ্রযুক্তির ব্যবহার চিকিৎসাবিজ্ঞান, ইলেকট্রনিক্স, শক্তি উৎপাদনসহ বহু ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে পারে। অপরদিকে পরিবেশের উপর এর সম্ভাব্য বিরূপ প্রভাব নিয়েও সংশয় রয়েছে। তারপরও পৃথিবীর বহু দেশে ন্যানোপ্রযুক্তি নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চলছে।
পরিচ্ছেদসমূহ
ইতিহাস
১৯৯৯ সনে Cornell বিশ্ববিদ্যালয়ের Wilson Ho এবং তার ছাত্র Hyojune Lee অণুকে জোড়া লাগানোর প্রক্রিয়া প্রদর্শন করেন। এতদিন পর্যন্ত অণু-পরমাণুর সংযোগ শুধু মাত্র রাসয়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমেই সংগঠিত হত। কিন্তু ন্যানোটেকনলজির মাধ্যমে অণু-পরমাণুকে ভেঙে কিংবা জোড়া লাগিয়ে অনেক কিছুই করা সম্ভবনার দ্বার খুলে দিল।
ন্যানোপ্রযুক্তি কী?
ন্যানো একটি মাপার একক। ম্যাট্রিক একক এর শুরুটা হয়েছিল ১৭৯০ সনে ফ্রান্সে। ফ্রান্স জাতীয় পরিষদ এককগুলিকে সাধারণ করবার জন্য কমিটি গঠন করে এবং তারাই প্রথম ডেসিমাল কিংবা দশ একক এর ম্যাট্রিক পদ্ধতির প্রস্তাব করেন। এবং দৈর্ঘ্যের একক এক মিটার এর সূচনা করেন। তারা পৃথিবীর পরিধির ৪০,০০০,০০০ ভাগের এক ভাগকে এক মিটার বলেন। মিটার শব্দটি গ্রিক শব্দ metron থেকে এসেছে যার অর্থ হল, পরিমাপ। এছাড়া মিটার এর ১০০ ভাগের এক ভাগকে সেন্টিমিটার বলা হয়। ১৭৯৩ সনে ফ্রান্সে আইন করে তা প্রচলন করা হয়। ১৯৬০ সনে এই মিটার এর সংজ্ঞা পরিবর্তন করা হয়। ক্রিপটন ৮৬ এর কমলারঙের রেডিয়েশন এর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ১,৬৫০,৭৬৩.৭৩ ভাগের এক ভাগকে মিটার বলা হয়। ১৯৮৩ সনে মিটার এর সংজ্ঞা পুনরায় পরিবর্তিত করা হয়, বর্তমান সংজ্ঞা অণুযায়ী, বায়ুশুন্যে আলোর গতির ২৯৯,৭৯২,৪৫৮ ভাগের এক ভাগকে মিটার বলা হয়। এই মিটার এর ১,০০০,০০০,০০০ (১০০ কোটি) ভাগের এক ভাগকে ন্যানোমিটার বলা হয়। ন্যানো শব্দটি গ্রিক nanos শব্দ থেকে এসেছে যার অভিধানিক অর্থ হল dwarft কিন্তু এটি মাপের একক হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আর এই ন্যানোমিটার স্কেলে যে সমস্ত টেকনোলজি গুলি সর্ম্পকিত সেগুলিকেই বলে ন্যানোপ্রযুক্তি।মিটার এককটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সাথে জড়িত। বাড়িঘর আসবাবপত্র সবই আমরা মাপি এই মিটার এককে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত মিলিমটার স্কেলে যন্ত্রপাতির সূক্ষতা মাপা হত। মিলিমিটার এর ছোট কোন কিছু নিয়ে চিন্তা ভাবনার অবকাশ ছিলনা। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হবার পরে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এক নতুন যুগের সূচনা হল। সেমিকণ্ডাকটর তার পথযাত্রা শুরু করল। আর এর শুরুটা হল, ট্রানজিস্টর আবিষ্কার দিয়ে। তখন মাইক্রোমিটার একক দিয়ে আমাদের চিন্তভাবনা শুরু হল। বলা যায় যাত্রা শুরু হল, মাইক্রোটেকনোলজির।
এর পরে টেকনোলজি এগুতে লাগলো প্রচন্ড গতিতে। নানা জিনিসপত্র, যার মধ্যে টেলিভিশন, রেডিও, ফ্রিজ ইত্যাদি ইত্যাদি। আর তা কিভাবে আরো ছোট করা যায় তা নিয়েই প্রচন্ত যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। কোন কম্পানি কত ছোট আকারের এই সমস্ত ভোগ্য জিনিস আমাদের কাছে পৌঁছাতে পারবে, তার প্রতিযোগিতা শুরু হল। আর এই সমস্ত ব্যাপারটা সম্ভব হল, সেমিকণ্ডাকটর সংক্রান্ত প্রযুক্তির কল্যাণে। প্রথম দিকের রেডিও কিংবা টিভির আকার দেখলে আমাদের এখন হাসি পাবে। এত বড় বড় জিনিস মানুষ ব্যবহার করত কিভাবে? সেই প্রশ্নটি হয়তো এসে দাড়াবে। কিন্তু এখন বাজারে দেয়ালে ঝুলাবার জন্য ক্যালেন্ডারের মত পাতলা টিভি এসেছে। সামনে হয়তো আরো ছোট আসবে।
১৯৮০ সনে IBM এর গবেষকরা প্রথম আবিষ্কার করেন STM(Scanning Tunneling Microscope) এই যন্ত্রটি দিয়ে অণুর গঠন পর্য়ন্ত দেখা সম্ভব। এই যন্ত্রটির আবিষ্কারই ন্যানোপ্রযুক্তিকে বাস্তবে রূপ দিতে সক্ষম হয়েছে। কিভাবে কাজ করে এই STM। এই যন্ত্রে খুব সূক্ষ পিনের মত সুচাল টিপ আছে এবং তা যখন কোন পরিবাহী বস্তুর খুব কাছে নিয়ে যাওয়া হয়, তখন তা থেকে টানেলিং নামে খুব অল্প পরিমাণে বিদ্যুৎ পরিবাহিত হয়। এবং এই বিদ্যুৎ এর পরিমাণ দিয়েই সেই বস্তুটির বাহিরের স্তরের অণুর চিত্র তৈরি করা হয়। তবে এই STM এর ক্ষেত্রে যা দেখতে চাইবো তাকে অবশ্যই বিদ্যুৎ পরিবাহী হতে হবে। কিন্তু বিদ্যুৎ অপরিবাহীর অণুর গঠন কিভাবে দেখা যাবে? না মানুষ বসে থাকেনি। অসম্ভবকে সম্ভব করেই মানুষ যেভাবে এতদূর এসেছে, তেমনি ভাবে এই অসম্ভবকে সম্ভব করা গেল AFM দিয়ে। STM এর ক্ষেত্রে টানেলিং বিদ্যুৎ দিয়ে কাজ করা হয় এবং AFM দিয়ে সূক্ষ্ম পিন দিয়ে অণুর গঠন দেখা সম্ভব।
টপ টু ডাউন ও ডাউন টু টপ
ন্যানোটেকনোলজির ক্ষেত্র দুটি প্রক্রিয়া আছ। একটি হল উপর থেকে নীচে (Top to Bottom)ও অপরটি হল নীচ থেকে উপর (Bottom to top)। টপডাউন পদ্ধতিতে কোন জিনিসকে কেটে ছোট করে তাকে নির্দিষ্ট আকার দেয়া হয়। এই ক্ষেত্র সাধারণত Etching প্রক্রিয়াটি সর্ম্পকিত। আর ডাউনটুটপ হল ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আকারের ছোট জিনিস দিয়ে বড় কোন জিনিস তৈরি করা। আমাদেরর বর্তমান ইলেক্ট্রনিক্স হল, টপডাউন প্রযুক্তি। আর ন্যানোটেকনোলজির হল, বটমটপ প্রযুক্তি। ন্যানোমিটার স্কেলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বস্তুর উপাদান দিয়ে তৈরি করা হবে এই ন্যানোপ্রযুক্তিতে। সহজে বুঝবার জন্য একটা উদাহরণ দেয়া যাক। মনে করুন, আপনার একটা বিশেষ ধরনের DNA এর প্রয়োজন। সুতরাং বটমটপ প্রযুক্তিতে, সেই DNA এর ছোট ছোট উপাদান গুলিকে মিশ্রন করে সেই কাঙ্খিত DNA টি তৈরি করা হবে। তবে নানোপ্রযুক্তিতে শুধু মাত্র বটমটুটপ প্রযুক্তিই নয়, বরং টপটুবটম প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই দুটির সংমিশ্রন করা হবে।আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করছি তারা জানি যে, প্রতি বছরই কম্পিউটার এর মূল্য কমছে। প্রতিবছরই আগের তুলনায় সস্তায় আরো ভাল কার্যক্ষমতার কম্পিউটার পাওয়া যাচ্ছে। আসলে এই কম্পিউটার এর সাথেও ন্যানোটেকনোলজি সম্পর্কিত রয়েছে। কম্পিউটার এর ভিতর যে প্রসেসর আছে, আপনারা প্রায় সবাই ইন্টেল প্রসেসর এর নাম শুনে থাকবেন? এই প্রসেসর এর ভিতরে রয়েছে অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ন্যানোমিটার স্কেলের সার্কিট। আর তাতে ব্যবহৃত হচ্ছে ন্যানোটেকনলজি। ইন্টের প্রসেসরে, সিলিকন এর উপর প্যাটার্ণ করে সার্কিট বানান হয় তার বর্তমান সাইজ হল ১০০ ন্যানোমিটার। সামনের তিন বছরে এর আকার হবে ৭০ ন্যানোমিটার। এবং সাতবছরে এর আকার হবে ৫০ ন্যানোমিটার। ইন্টেল আশা করছে যে ২০১০ সনে তারা ৩০ ন্যানোমিটার সাইজে নিয়ে আনতে পারবে। আর আজকের থেকে তখন এই প্রসেসর এর আকার অর্ধেক হয়ে আসবে। সেই দিনটা খুব বেশি দূরে নয় যেদিন আপনার মোবাইলটি কাজ করবে কম্পিউটারের মত। (বর্তমানেই এই ধরনের কিছু মোবাইল বাজারে এসেছে)। এছাড়া রয়েছে কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক। এই হার্ডডিস্কের তথ্য সংরক্ষণের ক্ষমতা দিন দিন বড়ছে। এই হার্ডডিস্কেও ব্যবহৃত হচ্ছে ন্যানোটেকনলজি। এখন বাজারে ৪ টেরাবাইটের হার্ডডিস্ক পাওয়া যাচ্ছে। অথচ এই ব্যাপারটা আজ হতে ১০ বছর আগেও ছিল কল্পনার বাহিরে।
স্থির বিদ্যুৎ ও তার কারসাজি
ন্যানোটেকনলজি দিয়ে সার্কিট বানান যতটা সোজা বলে মনে করা হয়, ব্যাপারটা ততটা সোজা নয়। সেইখানে প্রধান যে বাধা এসে দাড়াবে তা হল, স্থির বিদ্যুৎ। শীতের দিনে বাহির থেক এসে দরজার নবে হাত দিয়েছেন? এমনি সময় হাতে শক লাগল কিংবা অন্ধকারে সুয়েটার খুলতে গেছেন এমনি সময় বিদ্যুৎ এর মত কণা সুয়েটারে দেখা গেল। এইগুলি সবই আমাদের প্রাত্যাহিক দিনে ঘটে, আর এইগুলিই হল স্থির বিদ্যুতের কারসাজি। সাধারণ ইলেক্ট্রিক সার্কিটের মধ্যে এই স্থির বিদ্যুৎ থেকে সার্কিটটিকে রক্ষা করার ব্যবস্থা থাকে। যদি তা না করা হত, তাহলে কোন একটা কারণে স্থির বিদ্যুৎ আপনার বৈদ্যুতিক সারঞ্জামকে নষ্ট করে দিত। কিন্তু ন্যানোটেকনলজির ক্ষেতে বৈদ্যুতিক সার্কিট কল্পনাতিত ছোট হয়ে যায় বলে গতানুগতিক পদ্ধতিতে রক্ষা করা সম্ভব নয়। কিভাবে ন্যানোস্কেলেও এই সার্কিটগুলিকে রক্ষা করা যায় তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা গবেষনা করছেন। স্থির বিদ্যুৎ সার্কিটে কীরকম ক্ষতি করতে পারে? প্রকৃতপক্ষে ছোটসার্কিটে স্থিরবিদ্যুত প্রায় ১৫০০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড এর মত তাপ সৃষ্টি করে। এই তাপে সার্কিট এর উপকরণ গলে, সেই সার্কিটটিকে নষ্ট করে দিতে পারে। এই কারণে ১৯৯৭ এর পরে IC সার্কিটে গতানুগতিক ভাবে ব্যবহৃত এলুমিনিয়ামের পরিবর্তে তামা ব্যবহৃত হয়। কেননা তামার গলনাঙ্ক ১০৮৩ যেখানে এলুমিনিয়ামের গলনাঙ্ক ৬৬০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড। ফলে অধিক তাপমাত্রাতেও তামা এ্যালুমিনিয়ামের তুলনায় ভাল কাজ করবে।ন্যানোপ্রযুক্তির ব্যবসায়
ন্যানোটেকনলজির ভিত্তিতে অনেক অনেক নতুন নতুন টেকনলজির উদ্ভব হচ্ছে। নতুন নতুন দ্রব্য এর সূচনা করছে এবং সেই সাথে ব্যবসায়িক সুযোগের দ্বার উন্মোচন করছে। আশা করা হচ্ছে যে আমেরিকাতে ২০১০ সনের আগে ন্যানোটেকনলজি সম্পর্কিত পণ্যের বাজার ১ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌছবে এবং ৮ লক্ষ নতুন চাকরির সুযোগ করে দেবে। ন্যানোটেকনলজির গুরুত্বের কথা চিন্তা করে আমেরিকার সরকার বর্তমানে ন্যানোটেকনলজি সংক্রান্ত গবেষণাতে ২০০০ খ্রিস্টাব্দে ৪২২ মিলিয়ন ডলার এবং ২০০৩ খ্রিস্টাব্দে ৭১০ মিলিয়ন ডলার ব্যবহৃত হয়েছিল। শুধু সরকারই নয়, পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও ন্যানোটেকনলজি গবেষণায় অর্থ সরবরাহ করছে। তার কারণ হল: ন্যানোটেকনলজি সম্ভাবনার এক নতুন দুয়ার উন্মোচন করতে যাচ্ছে। যদিও ন্যানোটেকনলজি খুব ক্ষুদ্র টেকনলজি সংক্রান্ত জিনিসগুলি নিয়ে কাজ করে যার ব্যাস একটি চুলের ব্যাসের ৮০ হাজার ভাগের এক ভাগ, কিন্তু এর ক্ষেত্র দিন দিন আরো বর্ধিত হচ্ছে। ১৯৯৬ সনের নোবেল পুরস্কারে সম্মানিত রিচার্ড স্মলি বলেছেন
|
|
The impact of nanotechnology on the health, wealth and lives of
people will be at least the equivalent of the combined influences of
microelectronics, medical imaging, computer-aided engineering and
man-made polymers in the twentieth centure. |
প্রযুক্তি
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আমরা যে পৃথিবী তে বাস করি তা নিয়ন্ত্রণ করার জন্যই আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করি। প্রযুক্তি হল জ্ঞান, যন্ত্র এবং তন্ত্রের ব্যবহার কৌশল যা আমরা আমদের জীবন সহজ করার স্বার্থে ব্যবহার করছি।
প্রযুক্তি জীবন চক্র
মূল নিবন্ধ: প্রযুক্তি জীবন চক্র
প্রযুক্তির জীবন চক্রের চারটি পর্যায় রয়েছে। পাশের চিত্রে এটি বোঝা যাচ্ছে। ধাপ চারটি হচ্ছে:- গবেষণা ও উন্নয়ন: research and development -
- সমুত্থান ও বাণিজ্যিকীকরণ: ascent and commercialization -
- ব্যাপন ও পরিপক্বতা: diffusion and maturity -
- পতন ও প্রতিকল্পন: decline and substitution -
প্রযুক্তির ক্ষেত্রসমূহ
- এরোস্পেস প্রযুক্তি: মহাকাশ অভিযানের জন্য ক্ষুদ্র এবং বৃহৎ যান তৈরি এবং চালনা। নভোযান উৎক্ষেপণ, উচ্চ গতি সম্পন্ন আকাশযান, বিমান , নভোযান নির্দেশনার জন্য ব্যবহৃত ভূ-কেন্দ্রিক উপকরণসময় তৈরি এই প্রযুক্তির কাজ। ভৌগোলিক যোগাযোগ এবং তথ্য চালনা পদ্ধতি এখান থেকেই উন্নয়ন লাভ করে।
- কৃষি প্রযুক্তি: এই প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রথাগত ট্রাক্টর এবং চাষের অন্যান্য যন্ত্রপাতির সাথে আধুনিক ল্যাপটপ এবং গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম-এর সমন্বয় ঘটায়। খাদ্য উৎপাদনের প্রতিটি খুটিনাটি বিষয় তলিয়ে দেখা এবং উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধিই এর মূল কাজ।
- জৈব প্রযুক্তি: জীবনের মূল উপাদান এবং একক যেমন, কোষ, জিন এবং ব্যাক্টেরিয়া নিয়ে অধ্যয়ন।
- নির্মাণ প্রযুক্তি:
- প্রকৌশল প্রযুক্তি:
- পরিবেশগত প্রযুক্তি:
- ভৌগোলিক তথ্য ব্যবস্থা:
- তথ্য প্রযুক্তি:
- উৎপাদন প্রযুক্তি:
- নৌ প্রযুক্তি:
- মাইক্রো প্রযুক্তি ও ন্যানো প্রযুক্তি:
- রাসায়নিক প্রযুক্তি:
- যাতায়াত প্রযুক্তি:
Wearable tech latest must-have for China's proud pet owners
Electronic device makers such as Hong Kong-listed SUGA (0912.HK) and other start-ups are looking to cash-in on a boom in China in so-called pet wearables, like smart collars, leashes and feeders.
Pet ownership, denounced as a decadent and bourgeois habit after the Communist Party took power in China more than 60 years ago, has become popular again among the country's growing middle class.
Lia Yang Liu, 39, a lecturer in Chinese literature at a Beijing university, bought a GPS tracker that attaches to her dog's collar.
"The device really helped me once, when I loosened the collar and he just ran out of the park," said Liu. She is skeptical of other products though.
"I think the commercials just exaggerate the effects. I don't believe devices can translate a pet's language for us."
The electronic pet device market in China is still quite small but by some estimates is growing by a fifth or even a quarter every year, drawing developers and producers such as PetPace LLC, Mars Petcare's Whistle Labs Inc, i4C Innovations, Fitbark and DeLaval.
Alfred Ng, chief technology officer at Suga, estimates China is now 5 percent of a global market that U.S.-based market intelligence firm Transparency Market Research estimates was worth $1 billion at the end of 2016.
Ng forecasts that China's share of the market will jump to more than 20 percent by 2024, by which time Transparency Market Research estimates the global market will be worth at least $2.5 billion.
SUGA produces wearable tech that monitors pets' health and food intake. It is also eyeing a device to check pet emotions.
Chen Xufeng, marketing manager of Guangzhou-based software developer Guangdong Lekong IOT Technology Co Ltd, expects the China market in pet electronic devices to grow 20 percent to 25 percent in the next two to three years.
"There are more than 10 million pieces of wearable products for pets sold in the Chinese market every year," Chen said.
IDTechEx, an independent market research firm, said there are 300 manufacturers of wearable pet gadgets globally and almost half are based in China. It predicted the number will rise to 500 as the market expands.
Ava Lui, 33, an IT professional in Hong Kong, has three cats and a dog and has fitted her pets with collars that can monitor their activity and food intake.
"I just wish that they will never get sick, they won't get hurt. The less I take them to see vets the more time I can spend playing with them. That would be ideal," she said.
Newly discovered vulnerability raises fears of another WannaCry
A newly found flaw in widely used networking software leaves tens of thousands of computers potentially vulnerable to an attack similar to that caused by WannaCry, which infected more than 300,000 computers worldwide, cybersecurity researchers said on Thursday.
The US Department of Homeland Security on Wednesday announced the vulnerability, which could be exploited to take control of an affected computer, and urged users and administrators to apply a patch.
Rebekah Brown of Rapid7, a cybersecurity company, told Reuters that there were no signs yet of attackers exploiting the vulnerability in the 12 hours since its discovery was announced.
But she said it had taken researchers only 15 minutes to develop malware that made use of the hole. "This one seems to be very, very easy to exploit," she said.
Rapid7 said it had found more than 100,000 computers running vulnerable versions of the software, Samba, free networking software developed for Linux and Unix computers. There are likely to be many more, it said in response to emailed questions.
Most of the computers found are running older versions of the software and cannot be patched, said Brown.
Some of the computers appear to belong to organisations and companies, she said, but most were home users.
The vulnerability could potentially be used to create a worm like the one which allowed WannaCry to spread so quickly, Brown said, but that would require an extra step for the attacker.
Cybersecurity researchers have said they believe North Korean hackers were behind the WannaCry malware, which encrypted data on victims' computers and demanded bitcoin in return for a decryption key.
China, battling increased threats from cyber-terrorism and hacking, will adopt from Thursday a controversial law that mandates strict data surveillance and storage for firms working in the country, the official Xinhua news agency said.
The law, passed in November by the country's largely rubber-stamp parliament, bans online service providers from collecting and selling users' personal information, and gives users the right to have their information deleted, in cases of abuse.
"Those who violate the provisions and infringe on personal information will face hefty fines," the news agency said on Monday, without elaborating.
Reuters reported this month that overseas business groups were pushing Chinese regulators to delay implementation of the law, saying the rules would severely hurt activities.
Until now, China's data industry has had no overarching data protection framework, being governed instead by loosely defined laws.
However, overseas critics say the new law threatens to shut foreign technology companies out of sectors the country deems "critical", and includes contentious requirements for security reviews and data stored on servers in China.
Sunday, May 28, 2017
Description
Built on the latest Broadcom 2837 ARMv8 64bit processor, the new generation Raspberry Pi 3 Model B is faster and more powerful. Includes a Raspberry Pi 3 Model B and a 16GB MicroSD card (class 10) loaded with NOOBS including Windows 10 IoT Core.
One mighty pocket computer
Faster and more powerful than its predecessors, the Raspberry Pi 3 processor speed has increased from 900MHz on the Raspberry Pi 2 to 1.2GHz on the Raspberry Pi 3 Model B. It has an upgraded switched power source up to 2.5 Amps to support more powerful external USB devices. And it features built-in wireless and Bluetooth for more flexibility.
Included with Raspberry Pi 3 is the 16GB microSD card (class 10). Recommended for first-time Pi users, this microSD card comes loaded with the official Raspberry Pi New Out of Box Software (NOOBS) package. It has seven recommended Raspberry Pi operating systems, including Windows 10 IoT Core, Raspbian, OpenELEC, OSMC, Arch Linux, Pidora, and RISC OS.
Wednesday, May 24, 2017
INTERNET
INTERNET
Subscribe to:
Posts (Atom)